গত এক সপ্তাহে রাজধানীর বাজারগুলোতে চাল, ময়দা ও তেলের দাম বেড়েছে। সেই সঙ্গে বেড়েছে মসুর ডাল, পেঁয়াজ, রসুন, শুকনা মরিচ, হলুদ, মুরগিসহ বিভিন্ন মসলার দাম। সরকারি প্রতিষ্ঠান ট্রেডিং করপোরেশন অব
করোনা মহামারিতে ধস নেমেছে অধিকাংশ ব্যবসায়। কেউ ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে পেরেছে, আবার কেউ চেষ্টা করছে এখনো। তবে ব্যতিক্রম ছিল ফ্রোজেন ফুডের ব্যবসা। এক্ষেত্রে যেন আশীর্বাদ হয়ে এসেছে করোনা। দেশে করোনার
হঠাৎ করেই রাজধানীর বাজারগুলোতে মুরগি ও ডিমের দাম বেশ বেড়ে গেছে। প্রতিটি ডিমে দুই টাকা এবং প্রতি কেজি মুরগিতে দাম বেড়েছে ৮০ টাকা পর্যন্ত। দেশের উত্তর ও মধ্যাঞ্চলে দেখা দেওয়া
নিত্যপণ্যের বাজার দরে সাধারণ ক্রেতাদের নাভিশ্বাস। রাজধানীর বাজারগুলোতে সপ্তাহের ব্যবধানে কয়েকটি নিত্যপণ্যের দাম বাড়া অব্যাহত আছে। এদিকে মাছ, মুরগি, ডিম ও সবজি কয়েক সপ্তাহ ধরেই বাড়তি দামে কিনছেন ক্রেতারা। সপ্তাহের
শীতের সবজি শিম ও ফুলকপি আগাম রাজধানীর বাজারে চলে আসলেও দাম সাধারণের অনেকটাই নাগালের বাইরে। শিম কিনতে ক্রেতাদের কেজিতে ১৬০-২০০ টাকা পর্যন্ত দিতে হচ্ছে। আর ছোট আকারের ফুলকপি কিনতেও লাগছে
চালের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করে এবার বেড়েছে আটার দাম। প্রতিকেজি আটার দাম এখন ৪০ টাকা। বেড়েছে চিনির দামও। এক সপ্তাহের ব্যবধানে পাইকারি বাজারে প্রতিমণ চিনির দাম বেড়েছে ১৮০ টাকা। প্রতিকেজি চিনি