ইন্টারনেট আধুনিক জীবনের একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ। চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের যুগে ইন্টারনেটের ব্যবহার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, তাতেও কোন সন্দেহ নেই। বিভিন্ন উদ্দেশ্যেই বিশ্বের অধিকাংশ মানুষ দিনরাত ইন্টারনেট ব্যবহার করছে। কিন্ত আমরা হয়তোবা
‘দশম শতকের ইউরোপ আফ্রিকা ও পশ্চিম এশিয়ার একটি মানচিত্র আঁকলে দেখা যাবে, মানুষের বসতিপূর্ণ যে অঞ্চল গ্রিকদের কাছে ‘ওইকডিমেন’ বলে পরিচিত, তা মুসলিম সভ্যতার অধীনে। বহু জাতি, বহু সম্প্রদায় ও
আত্মহত্যার সংখ্যা দিনদিন বেড়েই চলছে। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই দেখা যায়, ক্যারিয়ার নিয়ে হতাশা থেকে আত্মহত্যার ঘটনা ঘটছে। বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর বেশিরভাগ শিক্ষার্থীই তাদের ক্যারিয়ার নিয়ে হতাশাগ্রস্ত কিন্তু কেন অনেক স্বপ্ন নিয়ে দেশের
ডাক্তারের নিকট মানুষ সহজে যেতে চায় না। বিশেষ করে গ্রামের মানুষগুলো বিরাট কোনো বিপদ না পড়লে ডাক্তারের কাছে যায় না। এর পেছনে কতগুলো কারণের মধ্যে হয়রানি একটি। নানা ধরনের হয়রানির
‘চিরদিন কাহারও সমান নাহি যায়।/আজিকে যে রাজাধিরাজ কাল সে ভিক্ষা চায়/অবতার শ্রীরামচন্দ্র যে জানকীর পতি/তারও হলো বনবাস রাবণ-করে দুর্গতি।/আগুনেও পুড়িল না ললাটের লেখা হায়/,মহারাজা শ্রীহরিশচন্দ্র রাজ্যদান করে শেষ /শ্মশান-রক্ষী হয়ে
দেশে ব্যাপক হারে দারিদ্র্য বিমোচন হচ্ছে বলে সরকারি লোকেরা প্রায়ই বলেন। বিবিএস’র খানা আয়-ব্যয় জরিপ-২০২২ এর প্রতিবেদন মতে, দেশে অতি দারিদ্র্যের হার ৫.৬% ও সার্বিক দারিদ্র্যের হার ১৮.৭% (গ্রামে ২০.৫%