॥পরিবর্তন ॥ মূল : জন ক্রেমার অনুবাদ: হারুন ইবনে শাহাদাত লোকটির বয়স ষাটের কাছাকাছি। সুন্দর করে ছাঁটা মাথা ভরা সাদা চুল, উন্নত নাক, তীক্ষ দৃষ্টি ভরা কালো চোখ। দামি ধূসর
তাঁর ছিল স্থির এক প্রত্যয় সামনে রেখে আলোকিত কর্মবলয়। ছিলেন আপসহীন ব্যক্তিত্বে সমুজ্জ্বল। কিন্তু সাহিত্য গগণে তিনি যে নক্ষত্রপ্রতিম তা আরও ঘটনাবহুল। সেখানে তিনি আরও উদার, আরও মানবিক। যে-কারণে তাঁর
॥ অনুবাদ ছোট গল্প ॥ এক জীবনের প্রথম উষায় এক আশ্চর্য পরী তার সাজি নিয়ে এসে উপস্থিত হল। বলল, এইসবই উপহার। এর মধ্য থেকে যে-কোনো একটি তুলে নাও। খুব সাবধানে,
উনিশ শতকের শ্রেষ্ঠ উপন্যাসিক এবং বাংলা সাহিত্যে নবজাগরনের অগ্রদূত ছিলেন বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়। যিনি বাংলা সাহিত্যের প্রথম সার্থক উপন্যাস দুর্গেশনন্দিনী এর রচয়িতা। তাঁর হাত ধরেই মুলত আধুনিক উপন্যাসের যাত্রা শুরু হয়।
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের অন্যতম প্রধান রাজনৈতিক উপন্যাস দর্পণ (১৯৪৫)। উপন্যাসটি রচনার প্রাক্কালে ‘তিনি আনুষ্ঠানিকভাবে ফ্যাসিস্তবিরোধী লেখক ও শিল্পী সংঘে যোগ দেন ১৯৪৩ সালের গোড়ার দিকে।…১৯৪৫ সালের মার্চ মাসে মহম্মদ আলি পার্কে
স্বাধীনতা প্রতিটি জাতি ও মানুষের জন্য চরম আরাধ্য ধন। আর সেই স্বাধীনতা যদি অর্জন করতে হয় সংগ্রাম, নিপীড়ন, অত্যাচার এবং রক্তের ¯্রােতের মধ্য দিয়ে, তবে তা ওই জাতি ও জনগোষ্ঠীর