বাংলা সাহিত্য ও সংস্কৃতির উজ্জ্বল নক্ষত্র কবি মতিউর রহমান মল্লিক, ইসলামী সাংস্কৃতিক আন্দোলনের এক পুরোধা ব্যক্তিত্ব, অনেকগুলো গুণে তিনি গুনান্বিত। বিশিষ্ট কবি, গীতিকার, সুরকার ও শিল্পী। তাঁর সম্পর্কে লেখার সাহস
ড. আহসান হাবীব ইমরোজ এর ‘বিশ্বমাঝে শীর্ষ হব’ বইটি সম্প্রতি প্রকাশিত হয়েছে। এটি পড়ার আগে তার সাড়া জাগানো ও বহুল প্রচারিত বই ‘মোরা বড় হতে চাই’ পড়েছিলাম। দু’টি বই এর
১৯৭৬-৭৭ শিক্ষাবর্ষে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগে অনার্সে ভর্তি হয়ে যখন পড়ালেখা শুরু করি, তখন যেসব কিংবদন্তিতুল্য শিক্ষককে শিক্ষার্থীরা অত্যন্ত সম্মান ও সমীহ করত তাদের মধ্যে ইংরেজি বিভাগের
শ্রাবণ দাঁড়িয়েছে মেঘ ভরা নিসর্গের বারান্দায়। বৃষ্টির ডোরবেল বাজিয়ে বর্ষার নিসর্গের আগমনে সংবাদটি দিয়ে দেয় রেশমীজ্বলা কদম, কেয়া, কেতকী, কামিনী, সাদা গন্ধরাজ, জুঁই, বেলী, হাসনাহেনা প্রভৃতি ফুলের সৌরভ। বর্ষার নিবিড়
৮৯৬ সালে প-ৌল নামে যে উত্তর বিহারের অঞ্চলে বিভূতিভূষণের জন্ম তা শহর নয়, আবার গ-গ্রামও নয়। প্রবাসে জন্ম, আমৃত্যু বাস পরবাসেই। তবু জীবনের প্রতিটি মুহূর্তে একান্ত ভাবে বাঙালিয়ানার সাধনা করেছেন,
স্বকালবিদ্ধ যুগন্ধর এক কবি নজরুল। বাংলা সাহিত্যাঙ্গনে বিদ্রোহী প্রমিথিউসের মতো তার আবির্ভাব। তিনি কেবলমাত্র যুগন্ধরই নয়, যুগোত্তীর্ণও বটে। যখন কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ তার গগনচুম্বী প্রতিভার উত্তাপ ও উজ্জ্বলতা নিয়ে পূর্ণতেজে জ্বাজল্যমান,