কবি আবদুল কাদির (১৯০৬-১৯৮৪) অন্তত তিনটি কারণে বাংলা সাহিত্যে অমর হয়ে থাকবেন : তাঁর খাঁটি কবিসত্তা, বাংলা ছন্দের উপর অসাধারণ পা-িত্য ও সাহিত্য-সম্পাদনার ক্ষেত্রে অনন্যতা। মাত্র দুটি কাব্যগ্রন্থ দিলরুবা ও
জাতীয় জীবনে প্রাথমিক শিক্ষার গুরুত্ব অপরিসীম। দেশের জনসংখ্যাকে দক্ষ করে তোলার ভিত্তি হলো প্রাথমিক শিক্ষা। তাই প্রাথমিক শিক্ষার লক্ষ পূরণে শিখন ও মূল্যায়ন একটি অপরিহার্য অঙ্গ। কেননা, শিক্ষার্থী তার শিখনে
মাওলানা নুর আলম খলিল আমিনি উপমহাদেশের অন্যতম বরেণ্য আরবি ভাষাবিদ। তিনি ভারতের দারুল উলুম দেওবন্দের আরবি ভাষা ও সাহিত্য বিভাগের প্রধান, পাঠকনন্দিত আরবি মাসিক ‘আদ-দাঈ’র প্রধান সম্পাদক, রাষ্ট্রপতির পুরস্কারপ্রাপ্ত কথাশিল্পী।
১২০৭ খ্রিষ্টাব্দের ৩০শে সেপ্টেম্বর, আনাতোলিয়া উপদ্বীপের বালখ (বর্তমান আফগানিস্তান) শহরের সুলতানুল উলামা, বাহা উদ্দিন ওয়ালাদ এবং মুইমিনা খাতুনের কোল জুড়ে আসে এক ফুটফুটে সন্তান। পিতা তার নাম রাখেন জালাল উদ্দিন।
আবদুল করিম সাহিত্যবিশারদ আমাদের জাতীয় জীবনধারার বিকাশে এক গুরুত্বপূর্ণ মহৎ ব্যক্তিত্ব। প-িতপ্রবর হরপ্রসাদ শাস্ত্রী তার অনুসন্ধিৎসা ও নিষ্ঠার তুলনা করেছেন জার্মান প-িতদের সাথে। বস্তুত আবদুল করিম সাহিত্যবিশারদের সংগৃহীত প্রাচীন পুঁথিসমূহ
কিরণ দেশাই ভারতীয় বংশোদ্ভূত মার্কিন লেখক। তিনি তার ‘দ্য ইনহেরিটেন্স অফ লস’ উপন্যাসের জন্য ২০০৬ সালে ম্যান বুকার পুরস্কার এবং ন্যাশনাল বুক ক্রিটিকস সার্কেল ফিকশন পুরস্কার লাভ করেন। প্রাথমিক জীবন: