জীবদ্দশায় কবি জীবনানন্দ দাশের অনেক ধরনের সমালোচনা হয়েছে। সেসব সমালোচনা নানা বাঁক নিয়ে জীবনানন্দকে নতুনভাবে উপস্থাপন করেছে। তখনকার নামিদামী সমালোচকরা তাঁর সৃষ্টি, ব্যক্তিস্বভাব, দর্শন ইত্যাদি বিষয়ে সমালোচনা করেছেন। এদের মধ্যে
সৈয়দ আলী আহসান তার কাব্যসমগ্র এবং কবিতার কথা ও অন্যান্য বিবেচনা গ্রন্থে কবিতা রচনার কৌশল প্রসঙ্গে বিস্তারিত আলোচনা করেছেন। তার আলোচনায় কবিতার ভাব এবং ভাব প্রকাশের মাধ্যম হিসেবে ভাষা এবং
বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে গোলাম মোস্তফা এক স্মরণীয় ব্যক্তিত্ব। আধুনিক বাংলাসাহিত্যে ইসলাম ভাবধারার সাহিত্য রচনায় রয়েছে তাঁর বিশেষ কৃতিত্ব। বাঙালি মুসলমানের জাতীয় জাগরণ তাঁর সাহিত্যেকর্মের মূল উদ্দেশ্য। ১৮৯৭ খ্রিষ্টাব্দ মোতাবেক বাংলা
আমাদের জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বাংলা সাহিত্যের এক দিকপাল হিসেবে চিহ্নিত হয়ে আছেন, থাকবেন। সাহিত্যে যে ক’জন কবি নিজ সৃষ্টির বৈশিষ্ট্যে উজ্জ্বল হয়ে আছেন সেই ভাস্করের দীপ্তিতে জাতীয় কবি
রবিবার সকালবেলাটা বাগানে বসেই কেটে যায় দিগন্তর। ভোর ভোর ঘুম থেকে উঠে বাগানে চলে আসেন তিনি। গাছের ছায়াঘেরা কাঠের বেঞ্চিটায় বসেন। সকালের চা-টা ওখানে বসেই খান। কাগজ বিক্রেতা কাগজ দিয়ে
জহির রায়হান এর উপন্যাস “বরফ গলা নদী” ১৯৬৯ সালে প্রকাশ পায় বলে প্রকাশ পায় বলে মনে করা হয়। উন্যাসটি অনুপম প্রকাশনী থেকে প্রকাশ করা হয়।প্রথমে অনুপম সংস্করণ করে জানুয়ারী ১৯৯৮