সোমবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০২:৩২ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম ::
ছাত্রজনতার দখলে রাজপথ, শ্রীমঙ্গলে অধ্যক্ষের পদত্যাগের দাবিতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ-সড়ক অবরোধ কবিরহাটে জমি সংক্রান্ত বিরোধে সন্ত্রাসী হামলা, আহত ৩ হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য এসে আবারো হামলার শিকার টাকা না দেওয়ায় বাবাকে পিটিয়ে হত্যা, ছেলে গ্রেফতার কেশবপুরের টিটাবাজিতপুরে জমি জবরদখলকারী ও চক্রান্তকারীদের বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলন অসুস্থ মাহমুদুর রহমান মান্না বিএসএমএমইউতে ভর্তি “বিএনপির নাম ভাঙিয়ে চাঁদাবাজি করলে রুখে দেয়ার আহ্বান” নাজিরপুরে উপজেলা প্রকৌশলীর দুর্ণীতি ও অনিয়মের বিরুদ্ধে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ আল্লাহর কাছে জবাবদিহিতার অনুভূতি নিয়ে কাজ করতে হবে: আবদুল হালিম জলঢাকায় ভোট চোর চেয়ারম্যানের পদত্যাগ ও গ্রেফতারের দাবিতে মানববন্ধন ব্যস্ত সময় পার করছেন দুর্গাপুরের মৃৎশিল্পিরা

অনিয়ম ও দুর্নীতিমুক্ত স্থল বন্দরে রাজস্ব আয় বৃদ্ধিতে চাই সুশৃংখলিত স্থিতিশীলতা

নিজস্ব প্রতিবেদক:
  • আপডেট সময় রবিবার, ২৫ আগস্ট, ২০২৪

দেশের অর্থনৈতিক মেরুদন্ডের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ভিত্তি হলো রাজস্ব আয়ের খাত। মুক্ত বাজার অর্থনৈতিক ব্যবস্থায় আন্ত:দেশীয় বা বৈদেশিক বানিজ্যে আমদানী-রপ্তানীর খাত থেকে অর্জিত উল্লেখযোগ্য রাজস্ব আয় হয়ে থাকে বিভিন্ন পন্যবাহী পরিবহন অনুপ্রবেশ বা বহির্গমনে ব্যবহৃত সরকারী ১১টি ও বেসরকারী ব্যবস্থাপনায় পরিচালিত ৫টি সচল বন্দর থেকে। এসব বন্দরে নিয়োজিত কিছু অসাধু ব্যক্তিদের ক্ষমতার অপব্যবহার করে আর্থিক সুবিধা লাভের জন্য বিধি বহির্ভুত কর্মকান্ডে লিপ্ত থাকার অভিযোগ দীর্ঘদিনের। তারা প্রায়ই বন্দরে নানা অপ্রীতিকর ঘটনার জন্মদেন বলে অভিযোগ সংশ্লিষ্টদের। এতে একদিকে ব্যহত হয় বন্দরের স্বভাবিক কার্যক্রম অন্যদিকে ঝুঁকির মধ্যে পড়ে সরকারের কাঙ্খিত রাজস্ব আয়। অবিলম্বে এসব অপ্রীতিকর পরিস্থিতির অবসান ঘটিয়ে স্বাভাবিক বন্দর কার্যক্রমে স্থিতি ও গতিশীলতা ফেরাতে কার্যকর উদ্যোগ গ্রহনে দীর্ঘদিনের আবেদন ভুক্তভোগী ও সংশ্লিষ্টদের। তবে সংশ্লিষ্ট স্থল বন্দর কর্তৃপক্ষোর দাবি, কোন অসাধু চক্র বিধি বহির্ভুত কর্মকান্ডে লিপ্ত থেকে বন্দরের স্বাভাবিক কর্মকান্ড ও রাজস্ব আয়কে ব্যহত করছেন এমন প্রমান পেলে তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে ।

বেনাপোল স্থল বন্দরে গত ৩ বছরে রাজস্ব আয়ের একটি পরিসংখ্যানে দেখা যায় ২০২১-২২ অর্থ বছরে ৫ হাজার ১শ ৫৮ কোটি টাকা লক্ষ্যমাত্রর বিপরীতে অর্জিত হয় ৪ হাজার ৬শ কোটি টাকা যেখানে ঘাটতি বয়ে যায় ৫শ ৫ কোটি টাকা। পক্ষান্তরে ২০২৩-২৪ অর্থ বছরে ৫হাজার ৯শ ৪৮ কোটি টাকা লক্ষামাত্রার বিপরীতে অর্জিত রাজস্ব দাঁড়ায় ৬হাজার ১শ ৬৭ কোটি টাকা যা লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ২শ ১৯ কোটি টাকা উদ্ধৃত্ত। এসব সম্ভব হয়েছে কেবলই উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনার কারনে বলে দাবি মূলত দীর্ঘদিন ধরে ওজন কারসাজি এবং অন্যান্য অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ থাকার কারণে অভিযোগ রয়েছে এমন কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের অপেক্ষাকৃত কম গুরুত্বপূর্ণ বন্দরে পদায়ন করা হয়। সৎ ও দক্ষ কর্মকর্তা কর্মচারীদের সকল গুরুত্বপূর্ণ বন্দরে পদায়ন করা হয়। অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়। এতে শৃঙ্খলা ও স্থিতিশীলতা ফিরে আসে বন্দর ব্যবস্থাপনায়, রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হয়ে আরো কয়েকশত কোটি টাকা অধিক রাজস্ব আয় বৃদ্ধি পায়।যাদের বিরুদ্ধে বদলি ও বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে তারা বন্দর কর্তৃপক্ষের বিরূদ্ধে নানাবিধ অসত্য ও অমূলক কল্প কাহিনী ছড়িয়ে বেড়াচ্ছে। করেন এখানকার কর্মকর্তা কর্মচারী ও সংশ্লিষ্ট সুবিধাভোগীরা।




শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর









© All rights reserved © 2020 khoborpatrabd.com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com