বৃহস্পতিবার, ২০ মার্চ ২০২৫, ০৩:০১ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম ::
মিরসরাইয়ে পাহাড়ি অঞ্চলে আর্টেশিয়ান নলকূপের পানিতে চাষাবাদ সাফল্য অর্জনকারী নেছারাবাদ উপজেলার পাঁচ নারী অদম্য পুরস্কারে ভূষিত ধনবাড়ীতে ইটভাটার ইট পুড়ানোর অনুমতি ও অভিযান বন্ধের দাবিতে স্মারকলিপি প্রদান ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের অবহেলায় সেতুর কাজ ধীরগতি কয়রা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের এনসিডি কর্ণার পরিদর্শন করলেন জাপানী প্রতিনিধি দল পাটগ্রাম উপজেলা ও পৌর জামায়াতের আলোচনা সভা ও ইফতার মাহফিল কয়রায় উপকুলের মানুষ নানান প্রতিকুলতার মধ্যে সংগ্রাম করেই বেঁচে থাকে কাপাসিয়ায় ৫০ জন সহকারী শিক্ষকের যোগদান : ফুলেল শুভেচ্ছা কমলগঞ্জে ইসলামী যুব মজলিসের আলোচনা সভা ও ইফতার মাহফিল হতদরিদ্র পরিবারের সদস্যদের মাঝে আর্থিক এবং সঞ্চয় ব্যবস্থাপনার প্রশিক্ষণ

এখনও করোনা মুক্ত রাঙামাটি জেলা

অনলাইন ডেস্ক :
  • আপডেট সময় শুক্রবার, ১ মে, ২০২০

দেশের ৬৩ জেলায় সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়লেও এখনও করোনামুক্ত রাঙামাটি। তবে জেলাটিতে এখনও কোনো রোগী শনাক্ত না হলেও ঝুঁকির বাইরে নয় বলে মনে করছে জেলা প্রশাসন।

রাঙ্গামাটি জেলা সিভিল সার্জন কার্যালয়ের তথ্য মতে, বুধবার রাত অবধি রাঙামাটিতে মোট ২২১ জনের নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষার জন্য চট্টগ্রামে পাঠানো হয়।

এর মধ্যে ১৩২ জনের রিপোর্ট এসেছে এবং প্রতিটি রিপোর্টই নেগেটিভ। বাকি রিপোর্ট অপেক্ষমাণ আছে।

একই সময়ে জেলায় মোট ১ হাজার ৭৭৭ জনকে কোয়ারেন্টিনে পাঠানো হয়েছে। এদের মধ্যে হোম কোয়ারেন্টিনে ১ হাজার ২৬৮ জন এবং প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টিনে ৫০৯ জন।

এর মধ্যে কোয়ারেন্টিনের মেয়াদ শেষ হয়েছে ৪৭৮ জনের এবং বর্তমানে কোয়ারেন্টিনে আছেন ১২৯৯ জন।

এর বাইরে জেলায় রাজস্থলী, বাঘাইছড়ি এবং রাঙ্গামাটি সদরে তিনজন মারা যান করোনার উপসর্গ নিয়ে। এদের মধ্যে দুইজন আইসোলেশনে ছিলেন। মৃত তিনজনকেই করোনা রোগীদের মতোই দাফন ও দাহ করা হয়। কিন্তু মৃত্যুর পরে পাওয়া রিপোর্টে তিনজনের কারো শরীরেই করোনার লক্ষণ পাওয়া যায়নি।

রাঙামাটির জেলা প্রশাসক একেএম মামুনুর রশিদ গণমাধ্যমকে বলেন, আমাদের চেষ্টা ও রাঙামাটিবাসীর সহযোগিতা-সচেতনতা-আন্তরিকতার কারণে এখনও আমরা করোনামুক্ত আছি। তবে নিরাপদ নই এখনও আমরা, করোনামুক্তও থাকতে পারব এমন কোনো নিশ্চয়তা নেই।

সবাইকে সচেতন ও দায়িত্বশীল হওয়ার পরামর্শ দিয়ে তিনি বলেন, কোনোভাবেই বর্তমান পরিস্থিতিকে ঢিলেঢালা করা যাবে না। বাসায় থাকতে হবে, সামাজিক দূরত্ব মেনে চলতে হবে।

প্রসঙ্গত গত বছরের ৩১ ডিসেম্বর চীনের উহান শহরে প্রথম করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়। দেশে প্রথম কোভিড-১৯ রোগী শনাক্ত হন ৮ মার্চ এবং এ রোগে আক্রান্ত প্রথম রোগীর মৃত্যু হয় ১৮ মার্চ।

২৫ মার্চ প্রথমবারের মতো রোগতত্ত্ব, রোগনিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউট (আইইডিসিআর) জানায়, বাংলাদেশে সীমিত পরিসরে ‘কমিউনিটি ট্রান্সমিশন বা সামাজিকভাবে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ হচ্ছে।

তবে দেশে সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত হয়েছে ঢাকা সিটিতে ৫৪ দশমিক ৩৯ শতাংশ অর্থাৎ তিন হাজার ৭৫১ জন। জেলার মধ্যে সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত হয়েছে ঢাকা বিভাগের নারায়ণগঞ্জে ৯২৩ জন।

এমআর




শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর









© All rights reserved © 2020 khoborpatrabd.com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com