সংক্রামক ব্যাধির ব্যাপারে রাসূল সা:-এর ‘লা-আদওয়া,’ ‘সংক্রামক বলে কিছু নেই’ নঞর্থক বক্তব্যটিও বেশ কয়েকটি হাদিসে পরিলক্ষিত হয়- তন্মধ্যে আবু হুরায়রা রা: বর্ণিত নিম্নোক্ত হাদিসটি প্রশ্নোত্তরের মাধ্যমে বক্তব্যকে অপেক্ষাকৃত শানিত ও
এ বিপদ থেকে নিষ্কৃতি পাওয়ার জন্য আরেকটি অনিবার্য পন্থা হলো- ধৈর্য এবং সালাতের মাধ্যমে মহান আল্লাহর কাছে সাহায্য প্রার্থনা করা এবং সর্বাঙ্গীণভাবে জীবনকে আল্লাহ অভিমুখীকরণে সচেষ্ট থাকা, আল্লাহ তায়ালা বলেন,
প্রাক-ইসলামি যুগে আরব সমাজে যখন ‘জোর যার মুল্লুক তার’ নীতির প্রচলন ছিল তখন পেশিশক্তির জোরে খুনখারাবি, হত্যাকা-, চুরি-ডাকাতি, ছিনতাই, রাহাজানি, ঘুষ-দুর্নীতি সবকিছুই অবাধে চলত। শান্তির ধর্ম ইসলামের আবির্ভাবে সব রকম
মহররম শব্দের অর্থ, সম্মানিত বা নিষিদ্ধ। আরবি পঞ্জিকার প্রথম মাস এটি। এই মাসকে আরবি ১২ মাসের মধ্যে সবচেয়ে সেরা মাস হিসেবে বিবেচিত করা হয়েছে। এ মাস আমাদের জন্য যেরকম সুসংবাদের
সপ্তাহের সেরা দিন শুক্রবার তথা জুম্মার দিন। জুম্মা নামে পবিত্র কোরআনে একটি সূরা আছে। এইদিনে মহান আল্লাহতায়ালা জগৎ সৃষ্টির পূর্ণতা দান করেছিলেন। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, জুমার দিন দিবসসমূহের মধ্যে শ্রেষ্ঠ
একের পর এক বিপদ-মসিবত দ্বারা আমরা পরীক্ষার সম্মুখীন হচ্ছি। চারদিকে সব মানুষ হতাশা ও পেরেশানিতে নিমজ্জিত, সবার মনে প্রশ্ন? কবে এই বিপদ-মসিবত থেকে আমরা মুক্তি পাবো? আমরা যারা মুমিন মুসলমান,