আর আমি যখন অসুস্থ হই, তিনি (মহান রব) আমাকে সুস্থতা দান করেন (সূরা শুয়ারা-৮০)। আমরা মানুষ। আমরা সুস্থ থাকি, অসুস্থ হই, চিকিৎসা নেই। সুস্থ থাকার চেষ্টা করি, অসুস্থ হলে ডাক্তারের
বিভিন্ন সময় আমরা কথা বলার ক্ষেত্রে এমন কিছু কথা বলে ফেলি যেগুলো গিবতের সংজ্ঞায় পড়ে যায়। কথা বলতে বলতে প্রায়ই আমরা নিজেদের অজান্তেই শয়তানের প্ররোচনায় অন্যের দোষ-ত্রুটি বলে ফেলি। স্বাভাবিকভাবে
যিনি আল্লাহ তায়ালা, ফেরেশতাগণ, সমগ্র আসমানি কিতাব, সমস্ত রাসূল, পরকাল ও তাকদিরের ভালো-মন্দের প্রতি বিশ্বাস স্থাপন করেন তিনি হলেন মু’মিন। (মিশকাত-হাদিসে জিবরাইল আ: পৃষ্ঠা-১১) একজন মু’মিনের মূল্য আল্লাহ তায়ালার কাছে
আল্লাহ তায়ালা মানুষকে সৃষ্টির সেরা বানিয়ে কিছু স্বভাবজাত গুণ দিয়েছেন। সে গুণগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো, হায়া-শরম, শ্লীলতা ও শালীনতা। অপর দিকে উত্তম চরিত্র মানবজীবনের অতি মূল্যবান সম্পদ, যাকে মানবজীবনের ভূষণও
দুনিয়ার জীবনটা রেললাইনের মতো সমান্তরাল নয়, একদম নির্মল আর নির্ঝঞ্ঝাটও নয়। এতে দুঃখ-দুর্দশা আসবেই, ঝড়-ঝাঁপটার সম্মুখীন হতে হবেই। কারণ দুনিয়া পরীক্ষার হল। তাই আমাদের পরীক্ষার মুখোমুখি হতে হবে জীবনের নানা
পৃথিবীতে একটি চিরন্তন সত্য হচ্ছে আমাদের জীবন অস্থায়ী। নিশ্চয়তাহীন বেঁচে থাকার ক্ষুদ্রতম সংগ্রাম। একটি নির্দিষ্ট সফরনামা পরিসমাপ্তির পর, পুনরায় গন্তব্যে পৌঁছানোর উদ্দেশ্যে যাত্রা করাই মূলত আমাদের জীবন। অথচ মানুষ পার্থিব