ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের কবল থেকে মুক্ত থাকতে মহান আল্লাহ সূরা আছরে যে চারটি গুণে গুণান্বিত হওয়ার কথা উল্লেখ করেছেন তার মধ্যে সবর বা ধৈর্য অন্যতম। যা আজ আমাদের অনেকের মধ্যেই অনুপস্থিত।
এই নশ্বর পৃথিবী একটি নির্দিষ্ট গতিময়তার মধ্য দিয়ে যায়। ভোরে সূর্য দীপ্যমান ফোয়ারায় উদ্ভাসিত হয়ে ওঠে রাতের অন্ধকারকে দূরীভূত করে পৃথিবীব্যাপী তার স্নিগ্ধ কোমল আভার আবরণ বিছিয়ে দেয়। ধীরে ধীরে
আমাদের সমাজে অন্যায় অপরাধ অত্যচার জুলুম অনেক বেশি বেড়ে গেছে। মানুষ ভুলে গেছে পরকাল ও জাহান্নামের আগুনকে। অন্যায় অপরাধ ও জুলুমের কারণে আগে বহু জাতিকে আল্লাহ তায়ালা ধ্বংস করে দিয়েছেন,
দাবদাহের প্রচণ্ড গরমে মানুষ চরম দুর্ভোগে পড়েছে। গরমের তীব্রতায় ঘর থেকে বের হওয়া কঠিন হয়ে পড়েছে। কোনো কোনো পরিবারে শিশুরা ঠাণ্ডা ও সর্দিজ্বরে আক্রান্ত হচ্ছে। প্রবীণরা গরমে অসুস্থ হয়ে পড়ছেন।
আমরা মানুষ। মানুষ হিসেবে আমাদেরকে জীবিকা নির্বাহ করতে হয়। সে সুবাদে বিভিন্ন কাজে আমরা আত্মনিয়োগ করে জীবিকা নির্বাহের পথে এগিয়ে যাই। হারাম থেকে বেঁচে হালাল পন্থায় যেকোনো কাজে জড়িয়ে জীবিকা
মহান রবের প্রতি বান্দার প্রেমের সর্বোত্তম বহিঃপ্রকাশ ঘটে হজের মাধ্যমে। হজভ্রমণের প্রতিক্ষণে আছে আল্লাহর অপূর্ব নিদর্শন। প্রতিদানে আল্লাহর পক্ষ থেকে আছে ক্ষমার ঘোষণা। তাই প্রতিবছর লাখ লাখ মুসলমানের ‘লাব্বাইক’ ধ্বনিতে