হজ ইসলামের অতিগুরুত্বপূর্ণ একটি ফরজ ইবাদত। যা পালন করার উদ্দেশ্যে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে এসে অসংখ্য মানুষ জমায়েত হয় কাবা শরিফের চার পাশে। এ হজব্রত পালন করার জন্য প্রতিটি মুসলমান
প্রত্যক্ষ হোক বা পরোক্ষ হোক, ছোট হোক বা বড় হোক সকল প্রকার শিরক থেকে মুক্ত থাকতে হবে। অর্থাৎ নিজের মধ্যে শিরকের ছিটাফোঁটাও থাকতে পারবে না। নিজের ভেতর থেকে এটিকে এমনভাবে
ইসলাম মানুষের পূতপবিত্র জীবনের ওপর বিশেষ গুরুত্ব দিয়েছে। মহানবী (সা.) পবিত্রতাকে ঈমানের অংশ ঘোষণা করেছেন এবং নামাজসহ একাধিক ইবাদতের জন্য পবিত্রতার শর্তারোপ করেছে ইসলামী শরিয়ত। একাধিক আয়াত ও হাদিসে মুমিনদের
আল্লাহ তায়ালা বলেন: ‘হে মুহাম্মদ, আমার বান্দাদেরকে বলো, তারা যেন মুখ হতে সেসব কথাই বের করে যা অতি উত্তম। আসলে শয়তানই মানুষের মধ্যে বিপর্যয় সৃষ্টি করে থাকে। প্রকৃত কথা হলো,
স্বামীর নাম ধরে ডাকা : স্বামীর নাম ধরে ডাকা যাবে কি না বিষয়টি নির্ভর করে দেশীয় সংস্কৃতি ও রেওয়াজের ওপর। বাংলাদেশে গ্রামাঞ্চলে সাধারণত স্বামীর নাম ধরে ডাকাকে অসম্মানজনক ও বেয়াদবি
বাকশক্তি আল্লাহর দেয়া অন্যতম বড় নিয়ামত। এ নিয়ামতের কদর করে কথা বলতে হবে জেনে-বুঝে ও হিসাব করে। মুখ আছে বলেই সব কথা বলা যাবে না। কারণ, মানুষের প্রতিটি কাজকর্ম ও