বছরের ১২ মাসের মধ্যে সব মাস আল্লাহর কাছে সমান মর্যাদার অধিকারী হলেও চারটি মাসের বিশেষ মর্যাদা ও ফজিলত রয়েছে। মর্যাদাপূর্ণ চার মাসের অন্যতম হলো জিলহজ মাস। এটি হজের মাস। ত্যাগের
কোরবানি আল্লাহর নৈকট্য অর্জনের অন্যতম মাধ্যম। কোরবানির সাথে বান্দার তাকওয়ার সম্পর্ক রয়েছে। কুরআনে বর্ণিত রয়েছেÑ ‘আপনি বলুন, আমার সালাত আমার কোরবানি, আমার জীবন এবং আমার মৃত্যু সবই আল্লাহর জন্য যিনি
প্রাপ্তবয়স্ক, সুস্থ মস্তিষ্কসম্পন্ন প্রত্যেক মুসলিম নর-নারী, যে ১০ জিলহজ ফজর থেকে ১২ জিলহজ সূর্যাস্ত পর্যন্ত সময়ের মধ্যে (সংসারের নিত্যপ্রয়োজনীয় আসবাবপত্রের অতিরিক্ত) নেসাব পরিমাণ সম্পদের (সাড়ে সাত তোলা স্বর্ণ বা সাড়ে
একজন ব্যক্তির ঈমান আনার পরে সর্বপ্রথম কর্তব্য হয় আল্লাহর স্মরণে নামাজ আদায় করা। আল্লাহ পাক প্রভু এবং মানুষ তাঁর গোলাম- এ স্বীকৃতির প্রকাশ ঘটে নামাজের মাধ্যমে। নামাজ ইসলামের অন্যতম বুনিয়াদ।
পবিত্র কোরআনে মহান আল্লাহ তাঁর প্রিয় বান্দাদের জন্য এমন জীবনব্যবস্থা রেখে দিয়েছেন, যা মানুষকে ইহকালীন শান্তি ও পরকালীন মুক্তির পথ বাতলে দিয়েছে। কিন্তু আমরা কোরআন থেকে বহু দূরে থাকার কারণে
বিভিন্নভাবে শয়তান আদম সন্তানদের প্ররোচনা দেয়। ইবলিশ এ ঘোষণা আল্লাহর সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে বিদ্রোহের পরই দিয়েছে। মানুষকে ভুল পথে যাওয়ার এই প্ররোচনা বা ফাঁদ তৈরি নানাভাবে করতে দেখা যায় শয়তানকে। প্রথমত,