কুড়িগ্রামের রাজারহাট উপজেলার সিনাই ইউনিয়নের পাল পাড়া গ্রামের শিম চাষি নীল কমল (৬০)। এবছর লাভের আশায় মাচা তৈরি করে ১৮ শতক জমিতে চাষ করেছিলেন পটল। কিন্তু অতিবৃষ্টি ও বন্যার কারণে
মোংলায় ধান চাষে নারী কৃষকদের ভাগ্য বদলে দিয়েছেন লজিক (লোকাল গভর্নমেন্ট ইনিশিয়েটিভ অন ক্লাইমেট চেঞ্জ)। লজিকের আর্থিক সহায়তার পাশাপাশি প্রশিক্ষণ, সার, বীজ বিতরণ, সার্বক্ষণিক তদারকি ও পরামর্শেই নারী কৃষকেরা তাদের
সবুজে মোড়ানো সম্ভাবনাময় পাহাড়ের বুকজুড়ে সাজানো কলাবাগান। পাহাড়ে ১২ মাস কলা চাষ হয় বলে সব মৌসুমে এখানে কলা পাওয়া যায়। এ অঞ্চলে দেখা যায় কলা গাছের সবুজ পাতার আড়ালে ঝুলে
জেলার গ্রামে গ্রামে এখন সবুজ মাল্টার উৎসব চলছে। মাল্টা বিক্রি করে নগদ টাকা পেয়ে খুশি চাষি। অন্যদিকে ভোক্তারা ফরমালিনমুক্ত তাজা মাল্টা কিনতে পেরে আনন্দিত। বিশেষ করে কুমিল্লার আদর্শ সদর, সদর
বেশ কয়েক বছর ধরেই বাজারে ড্রাগন ফল দেখা যায়। দেশের কয়েকটি জেলায় বিদেশি এই ফল চাষও বাড়ছে উল্লেখযোগ্য হারে। এই ফলকে পিথায়া বা স্ট্রবেরি পিয়ারও বলে। তবে আমাদের দেশে এটি
চলনবিলসহ সিরাজগঞ্জ জেলায় চলতি রোপা-আমন মৌসুমে সোনালি ধান কাটার উৎসব শুরু হয়েছে। সাধারণ শ্রমিকদের পাশাপাশি চলনবিলে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর নারী-পুরুষ শ্রমিকরা দৈনিক মজুরির ভিত্তিতে মাঠে মাঠে ধান কাটায় ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন।