আমাদের কল্যাণ প্রাপ্তির জন্য পরম করুণাময় আল্লাহ তায়ালার ক্ষমা ও দয়া শীর্ষস্থানীয়। তাই আবেগাপ্লুত হয়ে তাঁর দরবারে আমি গোলাম পেশ করছি- ক্ষমা তোমার চাইরে মাওলা, ক্ষমা তোমার চাই তোমার ক্ষমা
বিদায় হজের ভাষণ দশম হিজরিতে অর্থাৎ ৬৩২ খ্রিষ্টাব্দে হজ পালনকালে আরাফাতের ময়দানে ইসলাম ধর্মের শেষ রাসূল মুহাম্মদ সা: কর্তৃক প্রদত্ত খুতবা বা ভাষণ। হজের দ্বিতীয় দিনে আরাফাতের মাঠে অবস্থানকালে উপস্থিত
আল্লাহতায়ালা মানব জাতিকে অসংখ্য নিয়ামতে ভরপুর করে দিয়েছেন। এদের মধ্যে বড় নিয়ামতগুলোর একটি হলো শরিয়ত। একজন মানুষ এর যথাযথ অনুসরণ করলে সে দুনিয়াতে যেমন সফল হবে আখিরাতেও তেমনি সাফল্য লাভ
জীবনে চলার পথে চারপাশ থেকে একের পর এক বিপদ যখন আমাদেরকে আষ্টেপৃষ্ঠে জড়িয়ে ধরে, হুট করে যখন আমাদের প্রিয়জন-প্রিয়মুখ রবের সাক্ষাতে চলে যায়, ভিন্ন ভিন্ন অবস্থায়- ভিন্ন ভিন্ন রূপে যখন
সমস্ত প্রশংসা একমাত্র রব্বে কারিমের, যিনি আল-কুরআনকে নাজিল করেছেন তাঁর বান্দার ওপর যেন তিনি বিশ্ববাসীর জন্য সতর্ককারী হতে পারেন। আমি আমার রবের প্রশংসা করছি এবং তার কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি, যিনি
সুবহানাল্লাহ! আল্লাহ সুবহানাহু তায়ালা এমন কোনো বিধান রাখেননি যার পেছনে কোনো যৌক্তিক কারণ নেই। পবিত্র কুরআনে তালাকপ্রাপ্ত নারীর ইদ্দত পালনের সময়সীমা তিন মাস ও বিধবা নারীর জন্য যা চার মাস