বুধবার, ০৮ মে ২০২৪, ০৯:৫৬ অপরাহ্ন

কোয়ান্টাম পদার্থবিদ্যার গবেষণায় বাংলাদেশি বিজ্ঞানী জাহিদ হাসানের নতুন মাইলফলক

আইটি ডেস্ক:
  • আপডেট সময় মঙ্গলবার, ৫ মার্চ, ২০২৪

বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত মার্কিন বিজ্ঞানী এম. জাহিদ হাসান ও তাঁর দল বিসমাথ ব্রোমাইড সংকরের টপোলজিক্যাল ইনসুলেটরে আরোনোভ-বোম ইন্টারফিয়ারেন্স ব্যবহার করে কোয়ান্টাম প্রভাব পর্যবেক্ষণ করেছেন। এটি ভবিষ্যতের বিভিন্ন প্রযুক্তি, যেমন উচ্চ গতির দ্রুততর কম্পিউটার ও অতি সুরক্ষিত যোগাযোগ ব্যবস্থা গড়ে তুলতে বড় ভূমিকা রাখবে। এতদিন যে কোয়ান্টাম দশা শুধু পরম শূন্য তাপমাত্রার কাছাকাছি পাওয়া গেছে, সেটা তিনি ও তাঁর দল তুলনামূলক উচ্চ তাপমাত্রায় পর্যবেক্ষণ করেছেন। এরকমটা আগে কখনো দেখা যায়নি। বলা যায়, এর ফলে বৈদ্যুতিক যন্ত্রে এ ধরনের পদার্থ ব্যবহারের ক্ষেত্রে আরেক ধাপ এগিয়েছেন তাঁরা। গত ২০ ফেব্রুয়ারি বিশ্বখ্যাত বিজ্ঞান জার্নাল নেচার ফিজিক্স জার্নালে এই সাফল্যের খবর নথিভুক্ত করা হয়। কোয়ান্টাম কোহেরেন্স হলো কোয়ান্টাম ব্যবস্থার একটি বৈশিষ্ট্য যা বিভিন্ন কোয়ান্টাম দশার মধ্যে একটি স্থিতিশীল পর্যায় সম্পর্ক বজায় রাখার ক্ষমতাকে বোঝায়। কোয়ান্টাম জগতের রহস্যময় ও শক্তিশালী বৈশিষ্ট্য যেমন: উপরিপাতন এবং এনট্যাঙ্গেলমেন্টকে ব্যবহার করে উদ্দেশ্য সাধনের জন্য এই কোয়ান্টাম কোহেরেন্স অপরিহার্য, যা ভবিষ্যতের কোয়ান্টাম প্রযুক্তির জন্য জরুরি। বিশেষ করে কোয়ান্টাম কম্পিউটিংয়ের পূর্ণ সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে কোয়ান্টাম কোহেরেন্স বজায় রাখা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এম. জাহিদ হাসান গাজীপুরের প্রয়াত আওয়ামী লীগ নেতা অ্যাডভোকেট রহমত আলীর ছেলে। তার ছোটবোন রুমানা আলী এখন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী।




শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর









© All rights reserved © 2020 khoborpatrabd.com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com