ফিজার যুদ্ধের পর মক্কায় জনজীবন বিধ্বস্ত, অর্থনীতিও পর্যুদস্ত। সামাজিক ও বিচারিক প্রতিষ্ঠানগুলো কার্যত অস্তিত্বহীন। খুন, রাহাজানি, লুটপাট, ব্যভিচার ও মাদক জীবনের অনুষঙ্গ। অসৎ নৈতিকতাহীন অত্যাচারীদের হাতে সমাজ ও রাষ্ট্রের শাসন
আমাদের দেশের রাজনীতি যেন কথাশিল্পী জর্জ অরওয়েল কল্পিত মিথ্যা বলার জন্য একটি সত্য মন্ত্রণালয়। এ কথা বলার প্রসঙ্গ হচ্ছে, গেল ৪ নভেম্বর ১৯৭২ সালের গণতান্ত্রিক শাসনতন্ত্রের ৫০তম বার্ষিকী বেশ উৎসাহ
মেজর এম এ জলিল। বাংলাদেশে মহান মুক্তিযুদ্ধের সাথে ওতপ্রতভাবে জড়িত একটি নাম, একটি ইতিহাস। শোষন, বঞ্চনা, নিপীড়ন থেকে বাংলার মানুষকে মুক্ত করতে যিনি অস্ত্র তুলে নিয়েছিলেন তদানীন্তন পাক হানাদার বাহিনীর
অন্ন, বস্ত্র, শিক্ষা, চিকিৎসা ও বাসস্থান এ পাঁচটি প্রত্যেক মানবসন্তানের মৌলিক চাহিদা। তবে প্রথম চারটি সমাধানের মূখ্য পন্থা হলো বিদ্যুৎ সমস্যার সমাধান। যেমন সমগ্র বিশে^ স্বীকৃত ঘাতক ব্যাধি এইডস। কিন্ত
রাজধানী ঢাকায় অবৈধভাবে (নকশা ও রাজউক অনুমোদন বিহীন) প্রচুর ভবন গড়ে উঠছে। এসব ভবন এক একটি মৃত্যু ফাঁদ। বিভিন্ন সময়ে এসব ভবন ধসে ব্যাপক প্রাণহানি ঘটছে। বিশেষজ্ঞরা এই পরিস্থিতিকে উদ্বেগজনক
মানুষের জীবনধারণের জন্য কৃষিজাত পণ্য অপরিহার্য। কৃষিকে বাদ দিয়ে কোনো দেশের অথনৈতিক অগ্রগতি বা সমৃদ্ধির কথা চিন্তা করা যায় না। আমাদের গড় জাতীয় উৎপাদনে এখনো কৃষির অবদান সর্বাধিক। আমাদের কৃষিজাত