মানুষ সামাজিক জীব। সামাজিক জীবনযাপনে মানুষ একা থাকতে পারে না। জগৎ সংসারে তাকেও সবার সাথে মিলেমিশে চলতে হয়। আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে এমনভাবে সৃষ্টি করেছেন, সবকিছু একা করার যোগ্যতা বা শক্তি
কাফির ব্যক্তি দুনিয়ার জীবন শেষ করে যখন আখিরাতে পদার্পণ করবে তখন আসমান থেকে আজাবের ফেরেশতা নাজিল হবে। তাদের চেহারা নিকষ কালো। তাদের সাথে কাঁটাযুক্ত কাফনের কাপড় থাকবে। তারা দৃষ্টির শেষ
‘তবে কি সে এ সম্পর্কে অবহিত নয় যে, কবরে যা আছে তা কখন উত্থিত হবে? আর অন্তরে যা আছে তা প্রকাশ করা হবে? সেদিন তাদের কী ঘটবে, তাদের রব অবশ্যই
ধোঁকা দেওয়া কিংবা প্রতারণা করা ইসলামে নিষিদ্ধ। আদর্শ বিবর্জিত ইসলামে নিষিদ্ধ এ কাজটি দুনিয়ার প্রচলিত নিয়মেও শাস্তিযোগ্য অপরাধ। ইসলামি শরিয়তে ধোঁকা বা প্রতারণায় ৩টি মারাত্মক অপরাধ সংঘটিত হয়। এ কারণে
মানুষের হায়াত নির্ধারিত। নির্দিষ্ট সময়ের বেশি এক মুহূর্তও কেউ এ পৃথিবীতে থাকতে পারবে না। এটাই আল্লাহ তায়ালার সুমহান বিধান। নির্দিষ্ট জীবনকাল অতিবাহিত হওয়ার পর তাকে মৃত্যুবরণ করতে হবে। থাকতে হবে
হযরত আদম (আ.) থেকে মানবজাতির সূচনা। এরপর শীষ (আ.) ও ইদরীস (আ.) নবী হন। প্রায় দুই হাজার বছর পর হযরত নূহের যুগ। তখনই প্রথম মানুষ আল্লাহকে অস্বীকার করে আর কিছু