আমাদের পূর্বসূরিদের কুরআনের সাথে ছিল গভীর সম্পর্ক। শুধু পাঠে নয়, তাদের চিন্তা-চেতনায়, কাজে-কর্মে ছিল খোদায়ি বাণীর পূর্ণ প্রতিফলন। যেকোনো সমস্যায় তারা কুরআন থেকে সমাধান খুঁজতেন। রাতের পর রাত তাদের অনায়াসে
ইসলাম একটি ভারসাম্যপূর্ণ জীবনব্যবস্থা। জীবনের সব দিক ও বিভাগের সুস্পষ্ট দিকনির্দেশনা দিয়েছে ইসলামÑ প্রাকৃতিক দুর্যোগের ব্যাপারেও। প্রাকৃতিক দুর্যোগ কি কেবল প্রকৃতির খেয়ালিপনা? না-কি মানুষের অবিবেচনাপ্রসূত কোনো কর্মকা- এর জন্য দায়ী?
স্বল্পভাষী বা কম কথা বলা মানুষের উত্তম গুণগুলোর অন্যতম। কম কথা বলার কারণে মানুষ বেশির ভাগ সময় বিভিন্ন বিপদ থেকে বেঁচে যায়। পক্ষান্তরে বেশি কথা বলা বা অহেতুক কাজের কারণে
‘সাফল্য’ শব্দটি যেমন সংক্ষিপ্ত, তেমনি তা সুদূরপ্রসারী অর্থ বহন করে। যেকোনো মানুষের কাছেই সফলতার চেয়ে আরাধ্য আর কিছু থাকতে পারে না। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছেÑ দুনিয়াতে কখনোই পূর্ণাঙ্গ সাফল্য অর্জিত হতে
আল্লাহ রাব্বুল আলামিন কিয়ামতের বিভীষিকাময় মুহূর্তে তাঁর প্রিয় রাসূল মুহাম্মদ সা:কে ‘শাফায়াত’ করার জন্য অনুমতি দেবেন। অনুমতি পেয়ে রাসূল সা: তাঁর প্রিয় উম্মতদের জাহান্নাম থেকে মুক্তির জন্য মহান জাতেপাক পরম
খাদ্য, বস্ত্র, বাসস্থান, শিক্ষা ও চিকিৎসা মানুষের মৌলিক অধিকার। এগুলোর জোগান দিতে মানুষকে বেছে নিতে হয় সম্পদ উপার্জনের নানাবিধ পন্থা। জীবিকা নির্বাহের জন্য মানুষ যেসব পেশা অবলম্বন করে তা হলো-