কোষ্ঠকাঠিন্য হলো গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল সমস্যাগুলোর মধ্যে একটি। এই তাপপ্রবাহে ডায়রিয়ার সমস্যা যেমন বেড়েছে, তেমনই অনেকের আবার কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যাও বেড়েছে। যারা এরই মধ্যেই এ সমস্যায় ভুগছেন তাদের জন্য সমস্যা আরও বাড়িয়ে তুলতে
তাপপ্রবাহে সবার মধ্যেই অস্বস্তি বেড়েছে। গরমে শারীরিক বিভিন্ন সমস্যার পাশাপাশি ত্বকেও দেখা দেয় ঘামাচি, ফুসকুড়ি, ট্যানসহ নানা সমস্যা। তার মধ্যে অন্যতম হলো র্যাশ বা ফুসকুড়ি। অনেকেরই রোদে বের হলেই ত্বকে
আইস বাথ বা বরফ পানি দিয়ে গোসল করেন অনেকেই। তীব্র গরমে অনেকেই ক্রায়োথেরাপিতে ডুব দিচ্ছেন। বরফ বা কনকনে ঠান্ডা পানিতে ১০-১৫ মিনিট ডুবে বসে থাকা মুখের কথা নয়। এই থেরাপি
গরমে অল্প পরিশ্রমেই ক্লান্ত হয়ে পড়েন কমবেশি সবাই। এ সময় ঘাম বেশি হওয়ার কারণে শরীর যেমন পানিশূন্য হয়ে পড়ে, ঠিক একইভাবে পুষ্টিকর খাবার না পেলে শরীর চাঙ্গা থাকে না। ফলে
গরমে পেট ঠান্ডা রাখতে অনেকেই দই বা লাচ্ছি খান। পেট ঠান্ডা রাখতে ও খাবার হজম করতে দই খুবই উপকারী, এ বিষয়ে কমবেশি সবাই জানেন। তবে গরমে দই খাওয়া কতটা স্বাস্থ্যকর?
একজন মানুষ যত ভালোই হোক না কেন, তিনি যদি প্রতারক হন তাহলে কখনো না কখনো তার আসল রূপ সবার সামনে আসবেই। এ ধরনের মানুষকে কখনো বিশ্বাস করা উচিত নয়। তাদের