কালের নায়ক মূলত কবিরাই। সিনেমার নায়ক নায়িকাদেরকে নিয়ে কিংবা ক্রীড়াজগতের নক্ষত্র কিংবা রাষ্ট্রনায়কদেরকে নিয়ে বিশ্বমিডিয়া নাচানাচি করলেও মানুষ এসব বিখ্যাত মানুষের কথা বেশি দিন মনে রাখে না, এমনকি গল্পকার-ঔপন্যাসিকদের কথাও
বাসা থেকে বের হয়ে মেইন রোড দিয়ে হাঁটছি! আশপাশে তাকাতেই চোখে পড়লো পথের ধারে কত মানুষের বসবাস। কিভাবে তারা দিন কাটায় কেউ কি খবর রাখে! হাঁটতে হাঁটতে কমলাপুরের দিকে চলে
॥পরিবর্তন ॥ মূল : জন ক্রেমার অনুবাদ: হারুন ইবনে শাহাদাত লোকটির বয়স ষাটের কাছাকাছি। সুন্দর করে ছাঁটা মাথা ভরা সাদা চুল, উন্নত নাক, তীক্ষ দৃষ্টি ভরা কালো চোখ। দামি ধূসর
তাঁর ছিল স্থির এক প্রত্যয় সামনে রেখে আলোকিত কর্মবলয়। ছিলেন আপসহীন ব্যক্তিত্বে সমুজ্জ্বল। কিন্তু সাহিত্য গগণে তিনি যে নক্ষত্রপ্রতিম তা আরও ঘটনাবহুল। সেখানে তিনি আরও উদার, আরও মানবিক। যে-কারণে তাঁর
॥ অনুবাদ ছোট গল্প ॥ এক জীবনের প্রথম উষায় এক আশ্চর্য পরী তার সাজি নিয়ে এসে উপস্থিত হল। বলল, এইসবই উপহার। এর মধ্য থেকে যে-কোনো একটি তুলে নাও। খুব সাবধানে,
উনিশ শতকের শ্রেষ্ঠ উপন্যাসিক এবং বাংলা সাহিত্যে নবজাগরনের অগ্রদূত ছিলেন বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়। যিনি বাংলা সাহিত্যের প্রথম সার্থক উপন্যাস দুর্গেশনন্দিনী এর রচয়িতা। তাঁর হাত ধরেই মুলত আধুনিক উপন্যাসের যাত্রা শুরু হয়।