মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের অন্যতম প্রধান রাজনৈতিক উপন্যাস দর্পণ (১৯৪৫)। উপন্যাসটি রচনার প্রাক্কালে ‘তিনি আনুষ্ঠানিকভাবে ফ্যাসিস্তবিরোধী লেখক ও শিল্পী সংঘে যোগ দেন ১৯৪৩ সালের গোড়ার দিকে।…১৯৪৫ সালের মার্চ মাসে মহম্মদ আলি পার্কে
স্বাধীনতা প্রতিটি জাতি ও মানুষের জন্য চরম আরাধ্য ধন। আর সেই স্বাধীনতা যদি অর্জন করতে হয় সংগ্রাম, নিপীড়ন, অত্যাচার এবং রক্তের ¯্রােতের মধ্য দিয়ে, তবে তা ওই জাতি ও জনগোষ্ঠীর
এ জীবনের ৬৬ বছর আমার বুকে, আমার মনন মেধায়, আমার প্রার্থনায়, সদা সর্বক্ষণ আমার বুকে আলোর প্রদীপ হয়ে, আল্লাহর রহমত হয়ে, পার্থীব জান্নাত হয়ে সদা জাগ্রত ছিলেন আমার যে জন্মদায়িনী,
বিংশ শতাব্দীর বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে ব্যতিক্রমী ভারতীয় কথা শিল্পী বিমল মিত্র। সাহিত্যের স্রোত অন্য ধারায় প্রভাহিত করতে ‘কল্লোল’ গোষ্ঠীর সাহিত্যিকরা যখন ব্যস্ত এবং মাটির কাছাকাছি থাকা তিন বন্দ্যোপাধ্যায় ( বিভূতিভূষণ,
শুরুতেই বুঝতে পেরেছিলেন রাষ্ট্রভাষা প্রসঙ্গে পাকিস্তানের কেন্দ্রীয় সরকারের সঙ্গে বাংলার মানুষের সংগ্রাম অনিবার্য হয়ে পড়েছে। পাকিস্তান রাষ্ট্র সৃষ্টির মাত্র ১৮ দিনের মাথায় ১৯৪৭ সালের ১ সেপ্টেম্বর ঢাকায় প্রতিষ্ঠিত হয় সাহিত্য
আমরা কবি ফররুখ আহমদকে পাই রেনেসাঁর কবি হিসেবে, ছন্দের কবি হিসেবে। ছোট বড় সকলের পরিচিত এক বাস্তবতা বিরোধী কবি হিসেবে। তিনি সুদূরপ্রসারী চিন্তাশীল মানুষ ছিলেন। তার যে লেখাগুলো পড়ে আমরা