আমাদের জীবনের উদ্দেশ্য খুঁজতে গেলে দেখি যুগে যুগে কত শত নবী-রাসূলের আগমন ঘটেছিল। সৃষ্টিকর্তা আমাদের সৃষ্টি করে উদ্ভ্রান্ত হয়ে ঘুরে বেড়াতে ছেড়ে দেননি। বরং আমাদের সঠিক সরল পথটি দেখানোর জন্য
মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) {৫৭০-৬৩২ খ্রি.} ছিলেন মানবজাতির অনুকরণীয় ও অনুসরণীয় মহান উদার, বিনয়ী ও নম্র ব্যক্তিত্ব। তিনি উত্তম চরিত্র ও মহানুভবতার একমাত্র আধার। পিতা-মাতা, স্বামী-স্ত্রী, প্রতিবেশী সবার অকৃত্রিম শিক্ষণীয়
রবিউল আউয়াল। হিজরি (আরবি) বছরের তৃতীয় মাস। এ মাসটি যেসব কারণে বিখ্যাত তা হলো রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বেলাদাত (জন্ম), নবুয়ত, হিজরত এবং ওফাত। এ সবই সংঘটিত হয়েছিল রবিউল
অহঙ্কারী মনে করে তার ওপর জোর খাটানোর কেউ নেই। আল্লাহ তায়ালা বলেছেন, ‘সে মনে করে রেখেছে, তার ওপর জোর খাটাতে পারবে না’ (সূরা আল বালাদ-৫)। অর্থাৎ শুধু অহঙ্কারীরা মনে করে
রাসুল (সা.) ইরশাদ করেন, ‘তিন ব্যক্তির দোয়া আল্লাহর কাছ থেকে ফেরত আসে না। এক. ইফতারের সময় রোজাদারের দোয়া। দুই. ন্যায়পরায়ণ শাসকের দোয়া। তিন. মজলুমের দোয়া। আল্লাহ তাআলা তাদের দোয়া মেঘমালার
মুহাম্মাদ সা:-কে মহান আল্লাহ মানব জাতির হিদায়াতের জন্য পাঠিয়েছেন। পবিত্র কুরআনের সূরা আলে-ইমরানের ১৬৪ নং আয়াতে আছে, ‘আল্লাহ তায়ালা ঈমানদারদের ওপর অনুগ্রহ করেছেন যে, তাদের মাঝে তাদের নিজেদের মধ্য থেকে