নারীবাদ এক ধরনের মতাদর্শ যা সমাজে নারীর সমতা অর্জন, বিশেষ করে পুরুষের সমান অধিকার আদায়ের যৌক্তিকতার ওপর গুরুত্বারোপ করে। নারীর সমতা অর্জন তথা সামাজিক, রাজনৈতিক, সাংস্কৃতিক এবং অর্থনৈতিক সব ক্ষেত্রে
‘তিনি (আল্লাহ) দুর্বল অবস্থায় তোমাদের সৃষ্টি করেছেন, অতঃপর দুর্বলতার পর শক্তিদান (যৌবন) করেন। অতঃপর শক্তির পর দেন দুর্বলতা ও বার্ধক্য’ (সূরা রুম-৫৪)। তারুণ্য অফুরন্ত প্রাণচাঞ্চল্যে ভরা এমন একটি অধ্যায় যখন
ইসলাম ফিতরাতের ধর্ম। মানুষের স্বভাব-প্রকৃতি যা দাবি করে ইসলাম তা অস্বীকার করে না। বয়োপ্রাপ্তির পর একজন পুরুষ ও নারীর পরস্পরের প্রতি আকর্ষণ স্বাভাবিক, আল্লাহপাক প্রদত্ত। পরস্পরের প্রতি আকর্ষণ ইসলাম স্বীকার
পরকালে মুক্তির একমাত্র মাধ্যম ঈমান। ঈমান ছাড়া আমলের কোনো মূল্য নেই। তবে ঈমানটা হতে হবে শিরকমুক্ত। শিরকমিশ্রিত ঈমান আল্লাহর কাছে গ্রহণযোগ্য নয়। ঈমানের কয়েকটি মৌলিক বিষয় রয়েছে। ‘আল্লাহর প্রতি ঈমান
আমাদের সমাজে একটি কথা বহুল প্রচলিত ‘লজ্জা নারীর ভূষণ’। আসলে শুধু কি তাই? লজ্জা নারীকে সুন্দর করে তোলে। তার সম্মান মর্যাদা, আভিজাত্য প্রকাশ পায়। লজ্জাহীন নারী থেকে ভ্রষ্টরা নষ্ট স্বার্থ
আমরা নানাবিধ বিপর্যয়ের সম্মুখীন হয়ে নির্যাতন ভোগ করতে থাকি। প্রাকৃতিক, মানব রচিত, দুর্ঘটনাজনিত, ভুলভ্রান্তির কুফল, রোগাক্রান্ত হওয়া তারতম্য ভেদে, ব্যবসায়িক ক্ষতি, সম্পদ হারানো ইত্যাদি। বর্তমান কোভিড-১৯ প্রাকৃতিক দুর্যোগ কিন্তু অভূতপূর্ব